বায়াতের গুরুত্ব
-
বাইয়াতের শাব্দিক অর্থ
-
কুরআনে এ পরিভাষার ব্যবহার
-
বাইয়াতের ব্যাখ্যা
-
রাসুলের নিকট বাইয়াত অর্থ কি?
-
এ বাইয়াত কি শুধু রাসুলের কাছেই হতে হয়?
-
প্রচলিত বাইয়াত
-
বাইয়াতের আসল উদ্দেশ্য
-
বাইয়াতের দাবী
-
সব আন্দোলনেই শপথের রীতি আছে
-
ইকামাতে দীন ও বাইয়াত
-
আসল বাইয়াত আল্লাহর নিকট
-
জামায়াতী জিন্দেগীর গুরুত্ব
-
বাইয়াত কি প্রত্যাহার করা যায়?
সাংগঠনিক বন্ধন ছাড়া আল্লাহ্র পুরনাঙ্গ আনুগতের পথে অগণিত বাঁধা দূর করা সম্ভব নয়। যার শ্নগথনিক শৃঙ্খলা কবুল করে রাসুলের জাম্যাতের শরিক হতে রাজী হয়েছেন তার আল্লাহ্র পুরনাঙ্গ আনুগত্তের উদ্দেশে সংগঠনের নির্দেশ পালন করতে অয়াদাবদ্ধ হয়েছেন, যাতে সকল প্রকার ধোঁকার থেকে বেঁচে থাকতে পারেন। ইসলামী জামায়াতের আনুগত্যের মাধ্যমেই আল্লাহ্র আনুগত্য বাস্তবে সহজ ও সম্ভব হয়। জামায়াতের আনুগত্যের এ শপথই ইসলামী পরিভাষায় বাইয়াত নামে পরিচিত। সাহাবায়ে কেরাম রাসুল সাঃ এর নিকটে যে বাইয়াত হন তা এ আনুগত্যেরই শপথ। সাহাবায়ে কেরাম বাস্তব জীবনই এর সাক্ষী যে তারাবাইয়াতের তাৎপর্য অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন। এ বাইয়াতের দাবী হলো রাসুলের পূর্ণ আনুগত্য। তাই দেখা যায় যে রাসুল সাঃ কোন কাজের নির্দেশ দিলে বিনা অজরে সাহাবায়ে কেরাম তা পালন করতেন। যারা অজর পেশ করতো তাদেরকে কুরআনে মুনাফিক বলা হয়েছে।