বায়াতের গুরুত্ব
-
বাইয়াতের শাব্দিক অর্থ
-
কুরআনে এ পরিভাষার ব্যবহার
-
বাইয়াতের ব্যাখ্যা
-
রাসুলের নিকট বাইয়াত অর্থ কি?
-
এ বাইয়াত কি শুধু রাসুলের কাছেই হতে হয়?
-
প্রচলিত বাইয়াত
-
বাইয়াতের আসল উদ্দেশ্য
-
বাইয়াতের দাবী
-
সব আন্দোলনেই শপথের রীতি আছে
-
ইকামাতে দীন ও বাইয়াত
-
আসল বাইয়াত আল্লাহর নিকট
-
জামায়াতী জিন্দেগীর গুরুত্ব
-
বাইয়াত কি প্রত্যাহার করা যায়?
রাসুল সাঃ এর নিকট সাহাবায়ে কেরাম যে উদ্দেশ্য বাইয়াত হতেন। সেটাই হলো আসল উদ্দেশ্য। ঐ উদ্দেশ্য বাইয়াত এর পদ্ধতি চালু করতে হলে কয়েকটি শর্ত পূরণ হতে হবে।
১। রাসুল সাঃ ইকামাতের দিনের যে আন্দোলন করেছিলেন সে আন্দোলনের দাওয়াত সমাজে পেশ করতে হবে।
২। এ দাওয়াতে সারা দিয়ে যারা আন্দোলনে শরিক হতে আগ্রহী তাদেরকে সংগঠিত করতে হবে।
৩। তাদের মন-মগজ ও চরিত্রকে ইকামাতে দিনের উদ্দেশ্য গড়ে তুলতে হবে।
৪। যারা ইকামতে দীনের বিরাট দায়িত্ব ভালভাবে বুঝে নিয়ে তাদের জান ও মাল আল্লাহ্র দ্বীনকে বিজয়ী করার উদ্দেশ্যে কাজে লাগাতে আগ্রহী তাদের নিকট থেকে বাইয়াত নিতে হবে।
৫। ইকামতে দীনের উদ্দেশ্যে গঠিত জামায়াতের সদস্যদের দ্বারা যিনি জামায়াতের আমীর নির্বাচিত হন্তারই নিকট বাইয়াত হতে হবে। এ নিয়মে যদি বাইয়াত হতে হবে। এ নিয়মে যদি বাইয়াত চালু হয় তাহলে তা প্রকৃতপক্ষে কোন ব্যক্তির নিকট বাইয়াত হওয়া বুঝায় না বরং ইসলামী জামায়াত বা সংগঠনের নিকটই বাইয়াত হওয়া বুঝায়।