Lesson 8 of 11
In Progress

জামায়াহ

hasan.zaman জুন ১৮, ২০২৫

জীবনের সর্বক্ষেত্রে দ্বীন প্রতিষ্ঠা এবং মুসলিম ও অমুসলিমদের প্রতি দায়িত্ব পালনে আগ্রহী ব্যাক্তিগনকে সংঘবদ্ধ করা। ভাষা বর্ণ, কৃষ্টি, জাতীয়তা এবং শ্রেণী নির্বিশেষে সকল মুসলমানদের মধে ̈ খাঁটি ভ্রাতৃত্ত গড়ে তোলা। মত পার্থক্য ̈থাকা সত্বেও সাধারণ ইস্যুগুলোতে মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য ̈গড়ে তোলার জন্য কাজ করা।
সংঘবদ্ধভাবে দ্বীন প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা আল্লাহর নির্দেশ َ
أَفاءَدْعَأْمُنتُكْذِإْمُكْيَلَعِّﻟﻠﻪاَةَمْعِنْواُرُكْاذَوْواُق َّرَفَتـَلاَواًيعَِجمِّﻟﻠﻪاِلْبَِبحْواُمِصَتْاعَوِوبُلُقـَْينَبـَف َّلاَفَشَىَلَعْمُنتُكَوًاʭَوْخِإِهِتَمْعِنِبمُتْحَبْصَأَفْمُكَرْفُحَنِّمٍة) َونُدَتْهَتـْمُك َّلَعَلِهِتَآʮْمُكَلُّﻟﻠﻪاُِّينَبـُيـَكِلَذَكاَهْنـِّممُكَذَنقَأَفِالنَّ ار
(“সবাই মিলে আল্লাহর রশিকে মযবুতভাবে ধরে থাকো এবং দলাদলি করো না। আল্লাহর ঐ নিয়ামতের কথা মনে রেখো, যা তিনি তোমাদেরকে দিয়েছেন। তোমরা যখন একে অপরের দুশমন চিলে তখন তিনি তোমাদের মধ্যে মনের মিল করে দিয়েছেন এবং তাঁর মেহেরবানীতে তোমরা ভাই-ভাই হয়ে গিয়েছে। তোমরা আগুনে ভরা এক গর্তের কিনারে দাঁড়িয়েছিলে, আল্লাহ তোমাদেরকে তা থেকে বাঁচিয়ে দিলেন। এভাবেই আল্লাহ তাঁর নিদর্শন তোমাদের সামনে স্পষ্ট ̄করে তুলে ধরেন। হয়তো এসব আলামত থেকে তোমরা সফলতার সরল পথ পেয়ে যাবে।” (আলে ইমরানঃ ১০৩)

আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে আঁকড়িয়ে যারা ধরবে তাদের জন ̈ পুরুষ্কারের ঘোষণা َ
ينِنِمْؤُمْالَعَمَكِئَلْوُأَفِِّﻟﻠﻪْمُهَينـِدْواُصَلْخَأَوِّﻟﻠﻪِʪْواُمَصَتْاعَوْواُحَلْصَأَوْواُبَʫَينِذ َّال َّلاِإاِتْؤُيـَفْوَسَو) اًيمِظَعاًرْجَأَينِنِمْؤُمْالُّﻟﻠﻪ(“ অবশ্য তাদের মধ্যে যারা তওবা করবে, নিজেদেরকে সংশোধন করবে, আল্লাহকে মযবুতভাবে ধরবে এবং তাদের আনুগত ̈কে আল্লাহর জন্য ̈নির্ধারন করে নেবে তারা ঐসব লোক, যারা মুমিনদেরকে সাথেই আছে। আল্লাহ মুমিনদেরকে অবশ ̈ই বিরাট পুরস্কার দেবেন।” (নিসা ঃ ১৪৬)

দ্বীন প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা আল্লাহর নির্দেশ
واُدِاهَجَوَيمِاهَرْبـِإْمُيكِبَأَة َّلِّمٍجَرَحْنِمِينِّالدِفيْمُكْيَلَعَلَعَجاَمَوْمُاكَبَتـْاجَوُهِهِادَهِج َّقَحِ َّﻟﻠﻪاِفيُهَونُكَيِلاَذَهِفيَوُلْبَقـنِمَمينِلْسُمْالُمُاك ََّسمَوِالنَّ اسىَلَعاءَدَهُشواُونُكَتَوْمُكْيَلَعاًيدِهَشُولُس َّالراَمْعِنَفْمُكَلاْوَمَوُهِ َّﻟﻠﻪِʪواُمِصَتْاعَوَاةَك َّالزواُآتَوَةَلا َّالصواُيمِقَأَف) ُيرِالنَّ صَمْعِنَوَلىْوَمْل
(“আল্লাহর পথে জিহাদ করো, যেমনভাবে করা উচিত। তিনি তোমাদেরকে (নিজের কাজের জন ̈) বাছাই করে নিয়েছেন। দীনের মধ্যে ̈তোমাদের উপর কোন সংকীর্ণতা রাখেননি। দ্বীন অনুযায়ী তোমাদের চলার পথে তিনি কোন বাধা থাকতে দেননি।) তোমাদের পিতা ইবরাহীমের মিল্লাতের উপর কায়েম হয়ে যাও। আল্লাহ আগেও তোমাদের নাম ‘মুসলিম’ রেখেছিলেন, এ কুরআনেও (তোমাদের নাম এটাই), যাতে রাসুল তোমাদের উপর সাক্ষী হন এবং তোমরাও মানব জাতির উপর সাক্ষী হও। সুতরাং নামায কায়েম করো যাকাত দাও এবং আল্লাহকে মযবুতভাবে ধরো। তিনিই তোমাদের অভিভাবক। কতই না ভালো এ অভিভাবক। আর কতই না ভালো এ সাহায ̈কারী।” (হজ্জ ঃ ৭৮)

যারা জান ও মাল দিয়ে আল্লাহর পথে সংগ্রাম করে আল্লাহ তাদেরকে পুরষ্কার দান করবেন ِّ
ﻟﻠﻪاَندِعًةَجَرَدُمَظْعَأْمِهِسُنفَأَوْمِِالهَوْمَِϥِّﻟﻠﻪاِيلِبَسِفيْواُدَاهَجَوْواُرَاجَهَوْواُنَآمَينِذ َّالَفْالُمُهَكِئَلْوُأَو) َونُزِائ২০( ُّبـَرْمُهُرِّشَبُيـٍانَوْضِرَوُهْنِّمٍةَْحمَرِبمُه) ٌيمِق ُّمٌيمِعَناَيهِفْمُ َّلهٍنَّ اتَجَو
(“ আল্লাহর কাছে তো ঐ লোকদের দরজাই বড়, যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে এবং আল্লাহর পথে তাদের জান ও মাল দিয়ে জিহাদ করেছে। এরাই ঐসব লোক, যারা সফলকাম। তাদের রব তাদেরকে তাঁর রহমত, সন্তুষ্টিও এমন বেহেশতের সুখবর দিচ্ছেন, যেখানে তাদের জন্য চিরস্থায়ী সুখের ব্যবস্থা রয়েছে।” (তাওবাঃ ২০-২১)

اَتَْحمَرَونُجْرَيـَكِئَلْوُأِّﻟﻠﻪاِيلِبَسِفيْواُدَاهَجَوْواُرَاجَهَينِذ َّالَوْواُنَآمَينِذ َّال َّنِإ) ٌيمِح َّرٌورُفَغُّﻟﻠﻪاَو
(“অপরদিকে যারা ঈমান এনেছে এবং যারা আল্লাহর পথে নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে এসেছে এবং আল্লাহর পথে জিহাদ করেছে, তারাই সঙ্গতভাবে আল্লাহর রহমত পাওয়ার আশা করে। আর আল্লাহ তাদের ভুল-ত্রুটি মাফ করবেন এবং তাদেরকে নিজের রহমত দান করবেন।” (বাক্বারাঃ ২১৮)

كنِإْمُك َّلٌرْيـَخْمُكِلَذِّﻟﻠﻪاِيلِبَسِفيْمُكِسُنفَأَوْمُكِالَوْمَِϥْواُدِاهَجَوًالاَقِثَواًافَفِخْواُرِفْانَونُمَلْعَتـْم)
(“তোমরা বের হও, হালাক অব ̄’ায়ই হোক আর ভারি অব ̄’ায়ই হোক এবং তোমাদের জান ও মাল দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করো। তোমরা যদি জানো তাহলে এটাই তোমাদের জন্য ভালো।” (তাওবা ঃ ৪১)

সকল নবী ও রাসুলগণ সংঘবদ্ধভাবে দ্বীন কায়েমের চেষ্টা করেছেন َّ
الَواًوحُنِهِبى َّصَواَمِينِّالدَنِّممُكَلَعَرَشَتـَلاَوَينِّالدواُيمِقَأْنَأىَيسِعَوىَوسُمَوَيمِاهَرْبـِإِهِباَنْيـ َّصَواَمَوَكْيَلِإاَنْيـَحْوَأيِذَينِكِرْشُمْالىَلَعَرُبـَكِيهِفواُق َّرَفَتـ) ُيبِنُينَمِهْيَلِإيِدْهَيـَواءَشَينَمِهْيَلِإِبيَتَْيجُ َّﻟﻠﻪاِهْيَلِإْمُوهُعْدَتاَم
(“ তিনি তোমাদের জন ̈ দীনের ঐসব নিয়ম-কানুনই ঠিক করে দিয়েছেন, যার হুকুম তিনি নূহকে দিয়েছিলেন ও যা আমি (হে নবী!) এখন আপনার কাছে ওহী করে পাঠিয়েছি এবং যার হিদায়াত আমি ইবরাহীম, মূসা ও ঈসাকে এ তাগিদসহ দিয়েছিলাম যে, এই দীনকে কায়েম করুন। আর এ ব ̈াপারে একে অপর থেকে আলাদা হয়ে যাবেন না। (হে নবী!) এ কথাটিই এই মুশরিকদের নিকট অত ̈ন্ত অপছন্দনীয়, যার দিকে আপনি তাদেরকে ডাকছেন। আল্লাহ যাকে চান তাকে আপন করে নেন এবং তিনি তাঁর দিকে আসার পথ তাকেই দেখান।” (আশ-শুরাঃ ১৩)

দ্বীন প্রতিষ্ঠার পথে সাহায্যের নির্দেশ ِ
إيِارَنصَأْنَمَينِّيِارَوَحْلِلََيمْرَمُنْابىَيسِعَالَقاَمَكِ َّﻟﻠﻪاَارَنصَأونواُكواُنَمَآَينِذ َّالاَه ُّيـَأَʮَْالحَالَقِ َّﻟﻠﻪاَلىِنيَبنِّمٌةَفِائ َّطتَنَمَآَفِ َّﻟﻠﻪاُارَنصَأُنَْنحَون ُّيِارَوا َّطتَرَفَكَوَيلِائَرْسِإ) َينِرِاهَظواُحَبْصَأَفْمِهِّوُدَعىَلَعواُنَمَآَينِذ َّالَʭْد َّيَأَفٌةَفِئ
(“হে ঐসব লোক, যারা ঈমান এনেছো! আল্লাহর সাহায ̈কারী হও। যেমন ঈসা ইবনে মারইয়াম তার সাথীদেরকে ডেকে বলেছিলেন, “আল্লাহর দিকে (ডাকবার) কাজে আমার সাহায ̈কারী কে আছো? হাওয়ারীগণ জওয়াব দিয়েছিলো, “আমরাই আল্লাহর সাহায ̈কারী।” তখন বনী ইসরাঈলের একটি দল ঈমান আনলো, আর একটিদল কুফরী করলো। তারপর যারা ঈমান আনলো আমি তাদের দুশমনদের বিরুদ্ধে তাদেরকে শক্তিশালী করলাম এবং তারাই বিজয়ী হয়ে রইলো।” (আস সফঃ ১৪)
مُكَامَدْقَأْتِّبَثـُيـَوْمُكْرُنصَيَ َّﻟﻠﻪاواُرُنصَتنِإواُنَآمَينِذ َّالاَه ُّيـَأَʮ
(“হে ঐসব লোক, যারা ঈমান এনেছে! তোমরা যদি আল্লাহকে সাহায ̈ করো তাহলে তিনি তোমাদেরকে সাহায ̈ করবেন এবং তোমাদের কদমকে মযবুত করে দিবেন।” (মুহাম্মদঃ ৭)

যারা আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেনা আল্লাহ তাদেরকে শাস্তি দিবেন ُ
كىَلَعُّﻟﻠﻪاَواًئْيـَشُوه ُّرُضَتَلاَوْمُكَرْيـَغاًمْوَقـْلِدْبَتـْسَيَواًيمِلَأًاʪَذَعْمُكْبِّذَعُيـْواُرِنفَت َّلاِإِدَقٍءْيَشِّل) ٌي
(“ যদি তোমরা বের না হও তাহলে আল্লাহ তোমাদেরকে যন্ত্রনাদায়ক আযাব দেবেন এবং তোমাদের বদলে অন ̈ কোন কাওমকে দাঁড় করাবেন। তোমরা আল্লাহর কোন ক্ষতিই করতে পারবে না। আল্লাহ প্রতিটি জিনিসের উপর ক্ষমতা রাখেন।” (তাওবাঃ৩৯)
ُِّالنَّ بياَه ُّيـَأَʮ) ُيرِصَمْالَسْئِبَوُنَّ مَهَجْمُاهَوْأَمَوْمِهْيَلَعْظُلْاغَوَينِقِافَنُمْالَوَار َّفُكْالِدِاهَج
(“হে নবী! কাফির ও মুনাফিকদের বিরুদ্ধে পূর্ণ শক্তিতে জিহাদ করুন এবং তাদের প্রতি কঠোর হোন। দোযখনই তাদের শেষ ঠিকানা এবং তা বড়ই নিকৃষ্ট থাকার জায়গা।” (তাওবাঃ ৭৩)
إَيِدُهْدَقَفـِّﻟﻠﻪِʪمِصَتْعَيـنَمَوُهُولُسَرْمُيكِفَوِّﻟﻠﻪاُتَآʮْمُكْيَلَعىَلْتـُتـْمُنتَأَوَونُرُفْكَتَفْيَكَوَلى) ٍيمِقَتْس ُّمٍاطَرِص
(“তোমাদের পক্ষে কুফরীর দিকে ফিরে যাবার কী কারণ থাকতে পারে। যখন তোমাদেরকে আল্লাহর আয়াত শোনানো হচ্ছে এবং তোমাদের মধে ̈ আল্লাহর রাসূল বর্তমান রয়েছে? আর যে আল্লাহকে মযবুতভাবে ধরবে সে অবশ্যই সঠিক পথ পেয়ে যাবে।” (আলে ইমরানঃ১০১)
ينِذ َّال َّلاِإِ َّﻟﻠﻪاِتَآʮِفيُلِادَُيجاَم) ِدَلاِبْالِفيْمُهُبـ ُّلَقَتـَكْرُرْغَيـَلاَفواُرَفَك
(“আল্লাহর আয়াত নিয়ে শুধু তারাই ঝগড়া করে, যারা কুফরী করেছে। সুতরাং দেশে দেশে তাদের (জাঁকজমকপূর্ণ) গতিবিধি যেন তোমাদেরকে ধোঁকায় না ফেলে।” (গাফেরঃ ৪)

الَقوسلمعليهﷲصلىِ َّﻟﻠﻪاَولُسَر َّنَأ،َةَرْيـَرُهِبيَأْنَع”ْمُهَدَحَأواُرِّمَؤُيـْلَفـٍرَفَسِفيٌةَثَلاَثَانَكاَذِإ”হযরত আবূ হুরায়রা (রা) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (সা) বলেছেন, তিনজন লোক ভ্রমণের উদ্দেশে ̈ কোথাও বের হলে তাদের একজনকে নেতা নির্বাচন করে নেয়া উচিত। (আবূ দাউদ)
ﷲصلىِ َّﻟﻠﻪاُولُسَرَالَقَالَق،ٍّرَذِبيَأْنَعوسلمعليه:”َةَقْبـِرَعَلَخْدَقَفـاًرْبـِشَةَاعَمَْالجَقَارَفْنَمِهِقُنُعْنِمِمَلاْسِالإ”.হযরত আবূযর গিফারী (রা) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ্ (সা) বলেছেন, যে ব্যাক্তি জামায়াত ত্যাগ করে এক বিঘত পরিমাণ দূরে সরে গেল, সে যেন ইসলামের রজ্জু হতে তার গর্দানকে আলাদা করে নিল। (আহমদ, আবূ দাউদ)
ﷲصلىِ َّﻟﻠﻪاَولُسَرُتْعَِسمَالَق،ِاءَدْر َّالدِبيَأْنَعُولُقَيـوسلمعليه”َيْرَقـِفيٍةَثَلاَثْنِماَمُامَقُتـَلاٍوْدَبَلاَوٍةُمِهْيَلَعَذَوْحَتْاسِدَق َّلاِإُةَلا َّالصُمِيهِفَكْيَلَعَفـُانَطْي َّالشَةَيِاصَقْالُبْئِّالذُلُكَْϩاَ َّنمِإَفِةَاعَمَْلجِʪ”.َالَقِةَاعَمَْالجِفيَةَلا َّالصِةَاعَمَْلجِʪِنيْعَيـُبِائ َّالسَالَقُةَدِائَز.আদূ দারদা (রা) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ্ (সা)কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, কোন জঙ্গল অথবা জনপদে তিনজন লোকও যদি একত্রে বসবাস করে, আর তারা যদি তখন (জামায়াত বদ্ধভাবে) নামায আদায় করার ব্যবস্থা না করে তবে তাদের উপর শয়তান অবশ্য ই প্রভূত্ব ও আধিপত্য বিস্তার করবে। অতএব তুমি অবশ্যই সংঘবদ্ধ হয়ে থাকবে। কেননা নেকড়ের বাঘ পাল থেকে বিচ্ছিন্ন ছাগল- ভেড়াকেই শিকার করে খায়। (আবূ দাউদ- নাসাঈ)
ُه َّنَأوسلمعليهﷲصلىِِّالنَّ بيِنَع،َةَرْيـَرُهِبيَأْنَعَالَق”َاتَمَاتَمَفَةَاعَمَْالجَقَارَفَوِةَاع َّالطَنِمَجَرَخْنَمًة َّيِلِاهَجًةَيتِمহযরত আবূ হোরায়রা (রা) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল (সা) বলেছেন, যে ব্যাক্তি আমীরের আনুগত ̈কে অস্বীকার করতঃ জামায়াত পরিত্যাগ করল এবং সেই অবস্থায়-ই মারা গেল, সে জাহেলিয়াতের মৃতু ̈বরণ করল। (মুসলিম)

সংগঠন সম্পর্কে হযরত উমর (রা) বলেছেন َ
لاْسِالا.ٍةَاعَطِب َّلاِاَةَارَمِاَلاَوٍةَارَمِِʪ َّل
اِاَةَاعََجمَلاَوِةَاعَمَِبج َّلاِاَمসংগঠন ছাড়া ইসলাম নেই। নেতৃত্ব ছাড়া সংগঠন নেই। আনুগত্য ̈ছাড়া নেতৃত্ব নেই।