বায়াতের গুরুত্ব
-
বাইয়াতের শাব্দিক অর্থ
-
কুরআনে এ পরিভাষার ব্যবহার
-
বাইয়াতের ব্যাখ্যা
-
রাসুলের নিকট বাইয়াত অর্থ কি?
-
এ বাইয়াত কি শুধু রাসুলের কাছেই হতে হয়?
-
প্রচলিত বাইয়াত
-
বাইয়াতের আসল উদ্দেশ্য
-
বাইয়াতের দাবী
-
সব আন্দোলনেই শপথের রীতি আছে
-
ইকামাতে দীন ও বাইয়াত
-
আসল বাইয়াত আল্লাহর নিকট
-
জামায়াতী জিন্দেগীর গুরুত্ব
-
বাইয়াত কি প্রত্যাহার করা যায়?
জুমআর দিনে যখন নামাজের জন্য ডাকা হয় তখন আল্লাহ্র যিকরের দিকে দৌড়াও এবং বেচা-কেনা বাদ দাও।’ সূরা জুমআঃ৯ আয়াত)
সেসব লোক যাদেরকে ব্যবসা,বেচা কেনা ও কাজ কারবার ইত্যাদি কোন কিছুই আল্লাহ্র যিকর থেকে গাফেল করে দেয় না। (সূরা নুরঃ ৩৭)
এ দুটো আয়াতে জীবিকা অর্জনের সব রকম ব্যাবস্থাকেই বাইয় শব্দ দ্বারা প্রকাশ করা হয়েছে।
সূরা তাওবা,সুরা ফাতহ, সূরা মুমতাহিনায় বাইয় শব্দটি রুপকভাবে বিক্রয় অর্থেই ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু এখানে বিক্রয় মানে নিজের সত্তা ও জান-মালকে কোন মহান উদ্দেশ্য আল্লাহ্ ও রাসুলের নিকট সমর্পণ করার চুক্তিতে আবদ্ধ হওয়া বা ওয়াদা করা।
‘নিশ্চয়ই আল্লাহ্ মুমিনদের জান ও মাল বেহেশতের বদলে কিনে নিয়েছেন। তার আল্লাহ্র পথে লড়াই করে,(দুশমনকে) মারে এবং নিজেরাও নিহত হয়।তাওরাত,ইঞ্জিল, ও কুরআনে তাদের জন্ন(বেহসত দেয়ার এ ওয়াদা) আল্লাহ্র দায়িত্ব একটা পাকা ওয়াদা, আল্লাহ্র চেয়ে বেশী ওয়াদা পূরণকারী আর কে আছে? সুতরাং তোমরা যে বাইয়াত করেছ সে বিসয়ে তোমরা সন্তুষ্ট থাক। এটাই সবচেয়ে বড় কামিয়াবি।’ সূরা তাবা ১১১